October 27, 2025, 12:09 pm
Headline :
নির্বাচনের প্রস্তুতি ৯০-৯৫ শতাংশে: ইসি সচিব যুক্তরাষ্ট্রে ‘বেজবাবা’ সুমনের সঙ্গে মঞ্চ মাতালেন আসিফ আকবর পেশোয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯টি বিভাগ বন্ধ, কম শিক্ষার্থী ভর্তির কারণে জাপানে এক লাখ দক্ষ বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের অগ্রগতি: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনবিসিসি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, টাকার অঙ্ক ৩৮ লাখের বেশি ঢাবির জহুরুল হক হলে ধূমপান নিষিদ্ধ, মাদক সেবনে বহিষ্কার বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমানো হবে: আমীর খসরু ৫৬৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ: সালমান এফ রহমানের সঙ্গে থাকা ১২ আসামির জামিন দীর্ঘ ২০ বছর পর যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন: পাকিস্তান বাংলাদেশকে করাচি বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি প্রায় এক হাজার

৩০ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিল ইসরাইল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে ৩০ জন ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরাইল। বুধবার (২২ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হামাস নেতৃত্বাধীন গাজা প্রশাসন। প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ২৯ সেপ্টেম্বর ইসরাইল–হামাস সংঘাতের অবসান এবং গাজায় স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ২০ দফা যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব পেশ করেন। ইসরাইল ও হামাসের সম্মতিতে ১০ অক্টোবর থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।

প্রস্তাবের একটি শর্তে বলা হয়েছিল, গাজায় আটক সব জীবিত ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস, আর ইসরাইল মৃত সব জিম্মির মরদেহ ফেরত পাবে। বিনিময়ে ইসরাইলি কারাগারে আটক বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিতে হবে তেল আবিবকে। এ ছাড়া প্রস্তাবে আরও উল্লেখ ছিল, প্রতি মৃত ইসরাইলি জিম্মির দেহের বিনিময়ে ১৫ জন ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দেবে ইসরাইল। সংঘাত চলাকালে হামাসের হাতে মোট ৪৮ জন ইসরাইলি জিম্মি ছিল বলে জানা যায়। সংগঠনটি জানায়, এদের মধ্যে ২০ জন জীবিত এবং ২৮ জন নিহত হয়েছেন।

যুদ্ধবিরতি শুরুর তৃতীয় দিন, অর্থাৎ ১৩ অক্টোবর, হামাস জীবিত সব জিম্মিকে মুক্তি দেয়। এরপর পর্যায়ক্রমে মৃত জিম্মিদের দেহাবশেষও হস্তান্তর শুরু হয়। গাজার প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত ১৫ জন মৃত ইসরাইলি জিম্মির দেহ ও দেহাবশেষ ফেরত দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার আরও ২ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। চুক্তির শর্তানুসারে, ওই দুই জিম্মির মরদেহের বিনিময় হিসেবেই বুধবার ইসরাইল ৩০ জন ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে। এই বিনিময়কে গাজার স্থানীয় কর্মকর্তারা “মানবিক অগ্রগতি” হিসেবে দেখছেন, তবে তারা জোর দিয়ে বলেছেন, “শান্তি তখনই স্থায়ী হবে, যখন অবরোধ সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহার করা হবে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page