October 27, 2025, 12:24 pm
Headline :
নির্বাচনের প্রস্তুতি ৯০-৯৫ শতাংশে: ইসি সচিব যুক্তরাষ্ট্রে ‘বেজবাবা’ সুমনের সঙ্গে মঞ্চ মাতালেন আসিফ আকবর পেশোয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯টি বিভাগ বন্ধ, কম শিক্ষার্থী ভর্তির কারণে জাপানে এক লাখ দক্ষ বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের অগ্রগতি: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনবিসিসি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, টাকার অঙ্ক ৩৮ লাখের বেশি ঢাবির জহুরুল হক হলে ধূমপান নিষিদ্ধ, মাদক সেবনে বহিষ্কার বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমানো হবে: আমীর খসরু ৫৬৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ: সালমান এফ রহমানের সঙ্গে থাকা ১২ আসামির জামিন দীর্ঘ ২০ বছর পর যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন: পাকিস্তান বাংলাদেশকে করাচি বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি প্রায় এক হাজার

কর ফাঁকি প্রতিরোধে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেদক :

মাঠ পর্যায়ের কর অঞ্চলগুলোকে গোয়েন্দা ও তদন্ত কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফাঁকি দেওয়া রাজস্ব পুনরুদ্ধার কার্যক্রমকে বেগবান করতে এবং কর ফাঁকি প্রতিরোধের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় বাড়াতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।  

শনিবার এনবিআরের সদস্যের (কর অডিট, ইন্টেলিগেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন) দপ্তর থেকে জারি করা এক নির্দেশনায় প্রতিটি কর অঞ্চলে গোয়েন্দা ও তদন্ত টিম গঠন, টিমগুলোর কার্যপদ্ধতি, টিমের সুপারিশ প্রণয়নের ভিত্তি এবং ফাঁকি দেওয়া কর পুনরুদ্ধার কার্যক্রম নেওয়ার জন্য অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিশদ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভিন্ন প্রকারের গোয়েন্দা তথ্য, কর ফাঁকির অভিযোগ, প্রিন্ট ও ইলোক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত তথ্য, আয়কর নথি ও বিভিন্ন রেজিস্ট্রারে ঘষা-মাজা বা কাটা-ছেঁড়া, অস্বাভাবিক পরিমাণ করমুক্ত আয় প্রদর্শন, করযোগ্য আয় এবং পরিশোধিত করের তুলনায় সম্পদ বিবরণীতে অস্বাভাবিক পরিমান নিট সম্পদ প্রদর্শন ইত্যাদি ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট টিম তদন্ত শুরু করবে।

তদন্ত পর্যায়ে কর ফাঁকির সুনির্দিষ্ট তথ্য-উপাত্ত পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট টিম রাজস্ব পুনরুদ্ধার কার্যক্রম শুরুর জন্য গোয়েন্দা ও তদন্ত কমিটির অনুমোদনের জন্য প্রতিবেদন দাখিল করবে।

রাজস্ব ফাঁকির স্পষ্ট তথ্য-উপাত্ত থাকলে সংশ্লিষ্ট কর কমিশনারেটের তদন্ত ও গোয়েন্দা কমিটি রাজস্ব পুনরুদ্ধারের আইনি কার্যক্রম নেওয়ার অনুমোদন দেবে।

প্রতিটি কর কমিশনারেটকে মাসিক ভিত্তিতে নির্ধারিত ছকে তথ্য-উপাত্ত যুক্ত করে তদন্ত ও গোয়েন্দা কার্যক্রম থেকে সৃষ্ট অতিরিক্ত দাবি এবং অতিরিক্ত কর আদায়ের বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী মাসের ১০ তারিখের মধ্যে এনবিআরে পাঠাতে বলা হয়েছে।

এনবিআর আশা করছে, গোয়েন্দা ও তদন্ত কার্যক্রম জোরদার করার মাধ্যমে ‘ফাঁকি দেওয়া’ রাজস্ব উদ্ধার করা সম্ভব হবে, কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা কমবে এবং ‘সুষ্ঠু কর সংস্কৃতির’ বিকাশ ঘটবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page