রংপুর সংবাদদাতা
রংপুরের তারাগঞ্জে এক মর্মান্তিক ঘটনায় মা নিজের সাত মাসের শিশু কন্যাকে গলা কেটে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের পশ্চিম পলাশবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশুটির মা তুলসী রানী (২৫), বাবুল চন্দ্র রায়ের স্ত্রী। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিলেন।
এলাকাবাসীর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় সাত বছর আগে বাবুল চন্দ্র রায় ও তুলসী রানীর বিয়ে হয়। তাদের একটি পাঁচ বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। সম্প্রতি দাম্পত্য জীবনে জন্ম নেয় আরেকটি কন্যা শিশু। সোমবার সকালে হঠাৎ মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন তুলসী। এসময় তিনি ঘরের ভেতরে থাকা ছুরি দিয়ে শিশুটির গলা কেটে হত্যার পর মরদেহ বাইরে ফেলে দেন।
খবর পেয়ে তারাগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে এবং অভিযুক্ত মাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
তারাগঞ্জ থানার ওসি এম এ ফারুক জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তুলসী রানী মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। তবে অন্য কোনো কারণ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিহত শিশুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রংপুর সংবাদদাতা
রংপুরের তারাগঞ্জে এক মর্মান্তিক ঘটনায় মা নিজের সাত মাসের শিশু কন্যাকে গলা কেটে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের পশ্চিম পলাশবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশুটির মা তুলসী রানী (২৫), বাবুল চন্দ্র রায়ের স্ত্রী। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিলেন।
এলাকাবাসীর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় সাত বছর আগে বাবুল চন্দ্র রায় ও তুলসী রানীর বিয়ে হয়। তাদের একটি পাঁচ বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। সম্প্রতি দাম্পত্য জীবনে জন্ম নেয় আরেকটি কন্যা শিশু। সোমবার সকালে হঠাৎ মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন তুলসী। এসময় তিনি ঘরের ভেতরে থাকা ছুরি দিয়ে শিশুটির গলা কেটে হত্যার পর মরদেহ বাইরে ফেলে দেন।
খবর পেয়ে তারাগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে এবং অভিযুক্ত মাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
তারাগঞ্জ থানার ওসি এম এ ফারুক জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তুলসী রানী মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। তবে অন্য কোনো কারণ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিহত শিশুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।