October 27, 2025, 2:40 pm
Headline :
তথ্য অধিদপ্তরের ৪৫টি শূন্যপদে নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল চার মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ইসরায়েলি ড্রোন ও ট্যাঙ্ক হামলা শুধুমাত্র কিছু আসনের জন্য এনসিপি জোট করবে না: সারজিস আলম প্রাথমিকের পাঁচ ক্যাটাগরিতে ১৬৪ পদে নিয়োগের ফল প্রকাশ বিএনপি তিন বছর আগে থেকেই সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু করেছে: মঈন খান নির্বাচনের প্রস্তুতি ৯০-৯৫ শতাংশে: ইসি সচিব যুক্তরাষ্ট্রে ‘বেজবাবা’ সুমনের সঙ্গে মঞ্চ মাতালেন আসিফ আকবর পেশোয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯টি বিভাগ বন্ধ, কম শিক্ষার্থী ভর্তির কারণে জাপানে এক লাখ দক্ষ বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের অগ্রগতি: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনবিসিসি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

পুতিন-জেলেনস্কির ‘ঘৃণা’ই যুদ্ধ বন্ধের প্রধান বাধা: ট্রাম্প

নিজস্ব প্রতিবেদক :
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি–র মধ্যে গভীর ঘৃণাই ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে সবচেয়ে বড় বাধা। তিনি এই মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সময় বুধবার (১৫ অক্টোবর) এক নৈশভোজে দেওয়া বক্তৃতায়।

ট্রাম্প বলেন, তিনি আগেরই ভেবেছিলেন একটি সমাধান হওয়া উচিত ছিল—“আমি সত্যিই ভেবেছিলাম দুই মাস আগে একটা সমাধান হয়ে গেছে। দুই নেতার মধ্যে ঘৃণাটা অনেক বেশি, এবং সেটাই বড় বাধা—এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।” তিনি আরও বলেন, যদি শর্তগুলো মিলে যেতো তাহলে এই যুদ্ধ এক সপ্তাহেই শেষ করা যেত। বর্তমানে যুদ্ধটি চতুর্থ বছরে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

ট্রাম্পের কথায়, তিনি চাইছেন পরিস্কারভাবে যে যুদ্ধ থামুক — “ইউক্রেনীয়দের হত্যা বন্ধ করুন, রাশিয়ানদের মৃত্যু বন্ধ করুন। এটা পুতিনের ভাবমূর্তিকেও ভালো দেখায় না।”
সংক্ষেপে: কী বলা হলো এবং কেন গুরুত্বপূর্ন
মূল বক্তব্য: দুই নেতার ব্যক্তিগত বৈরভাব ও ঘৃণাই কোনো সম্ভাব্য সমঝোতা বাধাগ্রস্ত করছে — ট্রাম্পের মতে সবচেয়ে বড় বাধা এখানেই।
ট্রাম্পের দাবি: তিনি সম্ভাব্যভাবে দ্রুত সমাধান আনতে পারতেন; কিন্তু তা হয়নি।
প্রাসঙ্গিকতা: যুদ্ধের অবস্থা ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের মনোভাব শান্তি আলোচনা ও মধ্যস্থতার সফলতায় বড় ভূমিকা রাখে—ট্রাম্পের মন্তব্য সেই বাস্তবতাকে আড়ালে রাখে না।

টেন্টিভ বিশ্লেষণ (সংক্ষিপ্ত)
ব্যক্তিগত বৈরাভাব ব্যবস্থাপনাই কবে কখনো কূটনৈতিক সমঝোতার প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে — এটা ইতিহাসে আছে। ট্রাম্প এখানে মূলত নেতৃত্বের মানসিকতা ও রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তিকেই যুদ্ধবিরতির পূর্বশর্ত হিসেবে তুলে ধরেছেন।
তাঁর বক্তব্য কূটনৈতিকভাবে সরাসরি কৃপণ: কার্যকর সমাধানের দিক থেকে যে প্রস্তাব বা শর্তগুলো ছিল সেগুলো নিয়ে প্রশাসনিক/আইনি বিশ্লেষণ না করে তিনি মূলত রাজনৈতিক-মানসিক বাধা আলোকপাত করেছেন।
শেষ কথা :
ট্রাম্পের মন্তব্যটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচিত হতে পারে—বিশেষত যেখানে মধ্যস্থতা, নেতাদের পারস্পরিক আস্থা এবং শান্তি প্রক্রিয়ার কৌশলগত উপাদান প্রশ্নবিদ্ধ। রাজনৈতিক নেতাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক কেমন, সেটাই কখনো কখনো যুদ্ধবিরতি অথবা আলোচনার সুযোগকে নির্ধারণ করে দিতে পারে—এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্পের কথাগুলি প্রাসঙ্গিকতা রাখে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page